স্বাস্থ্য : আমরা অনেক সময় না ধুয়ে ফল খাই। বা একটু মুছেই ফল খেয়ে ফেলি। এতে কিন্তু ফলের জীবাণু দূর হয় না। আবার বাইরে থাকলে টং দোকানের পানিতে ধুয়ে ফল পরিষ্কার করার চেষ্টাও করি। কিন্তু জানি না টং দোকানের পানি কতটুকু বিশুদ্ধ।
রেস্তোরাঁয় কোনো ব্যক্তির সঙ্গে খাবার বা পানীয় ভাগ করে খেলেও হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হতে পারেন। এই রোগ একজনের মুখ থেকে লালার মাধ্যমে আরেকজনের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। দূষিত পানি, দুধ, স্টোর করা অপরিচ্ছন্ন খাবার থেকেও ছড়াতে পারে হেপাটাইটিস। এই রোগ শুধু যে খাবারের মাধ্যমে ছড়ায় তা নয়, ‘হেপাটাইটিস এ’ আছে- এমন যেকোন জিনিস ব্যবহারেও সংক্রমিত হতে পারেন।
বাংলাদেশের মানুষ খুব সহজেই হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হন। ‘হেপাটাইটিস এ’ ছড়ানোর মাধ্যম হচ্ছে খাবার। খাবার যদি ভালোমতো ধোয়া না হয় বা দূষিত পানি দিয়ে ধোয়া হয় সেই খাবার খেয়ে হতে পারে হেপাটাইটিস রোগ।
চিকিৎসকেরা বলেন, ‘হেপাটাইটিস এ’ যকৃতের সংক্রমণের রোগ। যা হেপাটাইটিস এ ভাইরাসের কারণে হয়। এই রোগের নির্দিষ্ট লক্ষণ নেই। তবে কারও কারও লক্ষণ দেখা দেয়। সেগুলোর মধ্যে সাধারণত দেখা যায়, জন্ডিস, খাদ্যে অরুচি, ক্লান্তিবোধ, দুর্বলতা এবং হাত পায়ের জয়েন্টে ব্যথা।
তথ্যসূত্র: ডয়চে ভেলে
Leave a Reply