অকাল বার্ধক্যের আশঙ্কা! আজই বদলান এই অভ্যাসগুলি

প্রকাশিতঃ সেপ্টেম্বর ২, ২০২৪, ০৬:১৫

ভয়েস ডেস্ক : প্রতিদিনের অভ্যাস নানা সমস্যা ডেকে আনতে পারে। তাতে যেমন শরীরে বাসা বাঁধতে পারে বিভিন্ন রোগ, তেমনই ছাপ পড়ে চোখেমুখেও। কর্মব্যস্ত জীবনে নিজের দিকে খেয়াল দেওয়া হয় না। তাতেই বাড়ে সমস্যা। যার মধ্যে অন্যতম অকাল বার্ধক্য। প্রতিদিন খাওয়াদাওয়ার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। তেমনই বেশ কিছু অভ্যাসও পরিবর্তন করতে হবে।
ঘুম প্রাকৃতিকভাবে নিরাময়ে সাহায্য করে। তাই ঘুম ব্যাহত হলে, শরীর টক্সিনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে না। ত্বক ঝুলে যায়, ডার্ক সার্কেল বাড়তে থাকে। তাই প্রতিদিন অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।

অ্যালকোহল অতিরিক্ত পানের ফলে ত্বক ডিহাইড্রেটেড হতে থাকে। কোলাজেন তৈরি হয় না। ত্বকের জেল্লা হারিয়ে যায়।

পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পানও ত্বককে ভাল রাখতে পারে। জল কম পানে শুধু যে ত্বর ডিহাইড্রেটেড থাকে তা নয়, একাধিক শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই দিনে অন্তত ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পান করতেই হবে।

প্রতিদিন শরীরচর্চায় রক্ত সঞ্চালন ক্ষমতা বাড়ে। পাশাপাশি এনার্জি বাড়ে কাজেও। যার প্রভাব পড়ে চোখেমুখেও। শরীরচর্চা না করলে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে একাধিক রোগও।

শরীরে প্রদাহ সৃষ্টি করে ধূমপান। যা কোলাজেন এবং ইলাস্টিন প্রোটিন নষ্ট করে। এতে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায় এবং বার্ধক্যের ছাপ পড়তে শুরু করে।

দীর্ঘক্ষণ রোদে থাকলে অকালেই ত্বক ঝুলে যায় এবং কুঁচকে যায়। পাশাপাশি ত্বকের ক্যান্সারের আশঙ্কাও থাকে।

মানসিক চাপ অকাল বার্ধক্যের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দেয়। তাই স্ট্রেস কমাতে যোগাসন করা যেতে পারে। অথবা, এমন কোনও কাজ করা যেতে পারে যাতে মন খুশি থাকে।
জাঙ্ক ফুড বা অপরিমিত খাওয়াদাওয়ার প্রভাব পড়তে পারে ত্বকে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য়তালিকায় এমন খাবার রাখতে হবে যা পুষ্টি উপাদানে ভরপুর এবং শরীরের জন্য প্রয়োজন।

ডিসক্লেমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।

Leave a Reply